নতুন ফেনী টিম >>
হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণ মধ্যদিয়ে দাগনভূঞায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিম্ফোরণের মাধ্যমে আতঙ্ক ছড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানায়, রাতে সহকারী ভূমি কর্মকর্তার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ করে দূর্বৃত্তরা। এর পর থেকে পৌরসভার ১ ও ৭ নং ওয়ার্ডের বেশ কয়েকটি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এদিকে ভোট গ্রহণের দিন সকালে পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী জাফরুল ইসলামকে লাঞ্চিত করেছে প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থী সমর্থকরা।
দাগনভূঞা পৌরসভায় ১০ কেন্দ্রে ১০ হাজার ২শ’ পুরুষ ও ১০ হাজার ৩শ’ ৪৭ নারী ভোটার তাদের পছন্দের মেয়র নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন। সূত্র মতে, আলাইয়াপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ২ হাজার ৬শ ৯২, উত্তর করিমপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ২ হাজার ৩শ ২৮, আতাতুর্ক মডেল হাইস্কুল কেন্দ্রে ১ হাজার ৩শ ৩৬, বেতুয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১ হাজার ৯শ ৪, জগতপুর ওয়াজেরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ২ হাজার ৮শ ৩০, দক্ষিণ জগতপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৬শ ৭৩, রামানন্দপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১ হাজার ৮শ ৩৬, কৃষ্ণরামপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১ হাজার ৩শ ৬৬, উদরাজপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ২ হাজার ৫শ ৭ ও দাগনভূঞা একাডেমী কেন্দ্রে ৩ হাজার ৯৯ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌর নির্বাচনের রিটার্ণিং অফিসার ফরিদা খানম জানান, ভোট গ্রহনের জন্য ইতিমধ্যে সকল প্রস্তুুতি সম্পন্ন হয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার ভোট কেন্দ্রগুলোতে ভোটগ্রহন সংশ্লিষ্ট যাবতীয় উপকরণ পাঠানো হবে।
দাগনভূঞার থানার পরিদর্শক আসলাম উদ্দিন, ভূমি কর্মকর্তার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণে সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, যে কোন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা প্রস্তুত রয়েছে।
সম্পাদনা: আরএইচ/এনকে/ইআর/এমকেএইচ/ডিটি/টিএএন
হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের মধ্যদিয়ে দাগনভূঞায় ভোটগ্রহণ শুরু








