নতুন ফেনী ডেস্ক>>
ইংল্যান্ডের কার্ডিফে বাংলাদেশের অবিস্মরণীয় জয়ে ফেনীতে ফেসবুকে অভিনন্দনের ঝড় উঠেছে। শুক্রবার রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ফেনীর রাজনীতিবীদ, সাংবাদিক, শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার টাইগার ভক্তরা এভাবে তাদের ভালোবাসার বহি:প্রকাশ ঘটান।
রাজনীতিবীদ আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম ফেসবুক স্টাটাসে লিখেন Alhamdulillah. What a game. একই দিনে ইংল্যান্ডের মাটিতে ৩ বঙ্গ ললনার পর টিম বাংলাদেশের অসাধারণ বিজয়। প্রানঢালা অভিনন্দন টাইগারদের।
ফেনী প্রেসক্লাব একাংশ’র সভাপতি রফিকুল ইসলাম স্টাটাসে লিখেন, চ্যাম্পিয়ন ট্রফিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ী বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলকে অভিনন্দন
ফেনী জেলা নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রট সোহলে রানা ফেসবুক স্টাটাসে মজা করে লিখেন, কার্ডিফ এখন বাংলাদেশকে দলিল করে দেওয়াই যায়! এক মাঠে এক বাঘ! কার্ডিফের নতুন নাম: বাঘের গুহা (কার্ডিফ বিভাগ চাই!)
ব্যবসায়ী ও ক্রীড়া সংঘঠক ইমন উল হক ফেসবুকে লিখেন-বহু দিন পর মন ভরে খেলা দেখলাম, শুভকামনা, বাংলাদেশকে।
দৈনিক সমকালের সাব-এডিটর ইমন চৌধুরী ফেসবুকে লিখেন, আজকের দিনে সাকিব এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে মনে হয়েছে ক্রিকেটের কবি। মাঠ নামক সবুজ ঘাসের কবিতার খাতায় তারা লিখলেন তাদের অমর কবিতাখানি।
সাংবাদিক লোকমান বিএসসি তার স্টাটাসে লিখেন-সমীকরণ এড়িয়ে বাংলাদেশ ফাইনাল খেলবে এই আশা রইল।

সমাজকর্মী ফেনীর সালাম ফেসবুকে লিখেন, জীবনে বহুবার আশাহত হওয়ার কারণ আসতেই পারে, সব সমীকরণ উল্টে যেতেই পারে, কিন্তু সেই মুহুর্ত্বেও আশাহত না হয়ে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাওয়াই এক অর্থে বিশাল জয়। আজ যেমন আশাহত হয়নি সাকিব-মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ কিংবা টিম বাংলাদেশ! ৩৩রানে ৪উইকেট পড়ে যাওয়ার মতোই জীবনে দুর্যোগ আসতে পারে বার বার। কিন্তু, হাল না ছেড়ে ধীরে ধীরে লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়াই প্রকৃত বীরের ধর্ম। কখনো কখনো জয়ের ব্যবধান ৮৭% আর ১৩% হতেই পারে। কিন্তু, ১৩ কে ১০০তে নিয়ে যাওয়া খুবই সম্ভব যদি থাকে হাল না ছেড়ে দেয়া দৃঢ় মনোবল আর একাগ্র প্রচেষ্টা।। অভিনন্দন টাইগার্স!! অভিনন্দন বাংলাদেশ! অভিনন্দন সব ক্রিকেট পাগল! এই ম্যাচ আনন্দের পাশাপাশি আমাদের বিশাল এক মেসেজ দিয়ে গেলো । কিভাবে ধধংস স্তুপ থেকে ঘুরে দাঁড়াতে হয়; কিভাবে স্বপ্নময় রাজকীয় জয় ছিনিয়ে আনতে হয়।
সাংবাদিক কাজী ইফতেখার লিখেন, সাবাস বাংলাদশে, এই পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়। উইকটে পড়ে ছাড়খার তবুও ম্যাচ হারবার নয়।
সম্পাদনা: আরএইচ/এইচএসটি







