জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছেন প্রবীণ শিক্ষাবিদ ডিএম একরামুল হক। দূরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত হয়ে তিনি মোটবী ইউনিয়নের দক্ষিণ লক্ষ্মীপুর গ্রামের বাড়িতে রয়েছেন। ফেনী কার্ডিয়াক সেন্টারে তিনদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর শনিবার দুপুরে বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, গত ৬ দিন ধরে শারীরিক নড়াচড়া ছাড়া কথাবার্তা বলতে পারছেন না ডিএম একরামুল হক। তার শরীরে কোন প্রকার এন্টিবায়োটিক কাজ না করায় শারিরীক অবস্থা ক্রমেই অবনতির দিকে রয়েছে।
তার বড় ছেলে এমরানুল হক জানান, তিনি দীর্ঘদিন যাবত ঢাকায় চিকিৎসাধীন ছিলেন। ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ায় ৬টি কেমোথেরাপি দেয়া হয়েছে। ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও গলব্লাডারে ইনফেকশান নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি।
ডি.এম একরামুল হক ফেনী জেলা শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সদস্য ছিলেন। তিনি সদর উপজেলার মোটবী ইউনিয়নের লস্করহাট বেগম সামছুন নাহার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ওই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা।
সম্পাদনা: আরএইচ/এনজেটি







