দাগনভূঞা প্রতিনিধি >>
নির্বাচন কমিশনের মার্চের মধ্যে দেশের সকল জেলায় ইউপি নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণায় নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু করেছে। গ্রাম-গঞ্জের পাড়া-মহল্লায় ঝড় উঠছে প্রার্থী নিয়ে ঝল্পনা-কল্পনা। ঝল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে দাগনভূঞা উপজেলার ৭নং মাতুভূঞা ইউনিয়ন নির্বাচন নিয়েও।
নির্বাচনী দৌঁড়ে এগিয়ে রয়েছেন মাতুভূঞা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ইউনিয়নের বর্তমান প্যানেল চেয়ারম্যান হারিছ আহম্মেদ মিজান। দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি ও নির্বাচিত সদস্য হয়ে মানব সেবায় আত্ম-উৎসর্গ করেছেন নিজেকে। এবার দলীয় প্রতিকে নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে জগণের সেবা করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
ইতিমধ্যে তিনি বিভিন্ন ওয়ার্ডে ও বাজারে গিয়ে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ভোটার, কর্মী-সমর্থকদের কাছে দোয়া ও সমর্থন কামনা করছেন এবং সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন। অপরদিকে মাতুভূঞা ইউপি নির্বাচনে জনপ্রিয় এই আওয়ামী লীগের নেতা মিজান চেয়ারম্যান হিসেবে আত্মপ্রকাশ করায় মাতুভূঞা ইউপির সাধারণ ভোটারসহ খোদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক অঙ্গণে ব্যাপক উদ্দিপনা লক্ষ্য করা গেছে।
আওয়ামীলীগের এই নেতা রাজনৈতিক আঙ্গণে ৫বছর বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মাতুভূঞা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সভাপতি, ৯ বছর ইউপি আ’লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি এ ইউনিয়ন থেকে ৫বার ইউপি সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। বর্তমানে তিনি ইউপি আ’লীগ সভাপতি ও উপজেলা আ’লীগের সদস্য পদে দায়িত্ব পালন করছেন। তার কর্মময় জীবনের তিনি বর্তমানে ইউপি সদস্য নির্বাচিত হয়ে প্যানেল চেয়ারম্যান দায়িত্ব পালন করছেন। রাজনীতির পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমের সঙ্গে নিজেকে জড়িয়ে রাখতে ভালবাসেন। আগামী নির্বাচনে তিনি মাতুভূঞা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে রাস্তাঘাট, মসজিদ-মাদরাসা, কালভার্ট, বিদ্যুৎসহ বিভিন্ন উন্নয়নের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
এ বিষয়ে হারিছ আহম্মেদ মিজান নতুন ফেনী’কে বলেন, নির্বাচনে বিজয়ী হলে মাতুভূঞা ইউনিয়কে মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত মডেল ইউনিয়ন গড়ে তুলব। অবহেলিত মাতুভূঞা ইউনিয়ন হবে উন্নয়নের রোল মডেল।
সম্পাদনা: আরএইচ/ইআর
‘মাতুভূঞা ইউনিয়নকে মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত মডেল ইউনিয়ন গড়তে চাই’







